Staff Reporter :The Dhaka South City Corporation (DSCC) will take step
to implement the tobacco control law aiming to reduce the tobacco use.
Administrator of the DSCC Shawkat Mostafa said this at a seminar
recently. Chief health officer of the DSCC Brig Gen Md Mahbubur Rahman
presided over the function. Work for a Better Bangladesh (WBB) Trust and
DSCC jointly arranged the seminar at the Nagar Bhaban marking the
'World Health Day'. DSCC's chief executive officer Md Ansar Ali Khan,
coordinator of the National Tobacco Control Cell Amin Ul Ahsan and
Advocate Syed Mahbubul Alam of WBB Trust addressed the programme, among
others. Before the seminar, a colourful rally was brought out from in
front of the Nagar Bhaban. Members of different anti-tobacco
organisations and students from different educational institutions also
joined the rally.
Showing posts with label tobacco control law violation. Show all posts
Showing posts with label tobacco control law violation. Show all posts
Tuesday, April 7, 2015
Tuesday, March 24, 2015
তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ৯০% ছবিসহ স্বাস্থ্য সতর্কবানী দেখতে চাই

তামাক কোম্পানীগুলোর ভ্রান্ত প্রচারনার কারণে প্রায় ২ বছর বিলম্বের পর পাশ হয়েছে বহুল প্রত্যাশিত ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ সংশোধনীর পরবর্তী বিধিমালাটি। বিধিমালায় ছবিসহ সতর্কবানী প্রদানে তামাক কোম্পানীগুলোকে অনেক বেশী (১২ মাস) সময় প্রদান করা হয়েছে। যাহা এই আইন বাস্তবায়নের জন্য গড়িমসি করার পায়তারা মাত্র। মৃত্যুঘাতী তামাক কোম্পানিগুলোর নানা অপতৎপরতার কারনেই এ বিলম্ব। অনুষ্ঠানে সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে আইন অনুসারে সকর্তবানী নিশ্চিতের দাবী জানানো হয়। আলোচনায় যে সকল দাবি উত্থাপন হয়েছে তার মধ্যে-
১। সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ সতর্কবাণী প্রদান করতে হবে।
২। সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে মূল প্রদর্শনীর তলের ৯০% জুড়ে তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট তি সম্পর্কে রঙ্গিন ছবি ও লেখা সম্বলিত স্বাস্থ্য সতর্কবাণী প্রদান করতে হবে।
বক্তারা বলেন বিশ্বব্যাপি প্রমানিত যে তামাকের তিকর বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার কমিয়ে আনাসহ তামাকজনিত মৃত্যু কমাতে ছবিসহ সতর্কবাণী সর্বাধিক কার্যকর। বিশ্বে তামাক নিয়ন্তণে আমাদের সুনাম ধরে রাখতে এখনই সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ৯০% ছবিসহ স্বাস্থ্য সকর্তবাণী প্রদানের উদ্যোগ নিতে হবে। যাহা বিদ্যমান আইন অনুসারেই সম্ভব। মানুষের কল্যানে অবশ্যই এ ধরনের উদ্যোগ স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় সহ সংশ্লিষ্ট সকলে গ্রহন করবেন বলে বক্তারা অভিমত পোষন করেন।
নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ বান্না‘র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এনডিএফ এর চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা, ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর ন্যাশনাল এ্যাডভোকেসি অফিসার সৈয়দা অনন্যা রহমান, গ্রীন মাইন্ড সোসাইটির নির্বাহী আমির হাসান, আর্থ ফোরাম এর আমিনা ইয়াসমিন ইতি, ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর সহকারী কর্মকর্তা শারমিন আক্তার, এসইএল ভলান্টিয়ার্স এর জাকির হোসেন, তাবাস্সুম, সালমা আক্তার, সানবিন, উচ্ছাস সহ অনেকে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন শুভ কর্মকার, এ্যাডভোকেসী অফিসার ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট।
Saturday, March 21, 2015
তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননা পেলেন সাইফুদ্দিন আহমেদ
বৈশ্বিক তামাক নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় অবদান এর স্বীকৃতি হিসাবে তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর সমন্বয়কারী সাইফুদ্দিন আহমেদ। আবু ধাবীতে চলমান (১৭-২১ মার্চ) ১৬তম তামাক অথবা বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। ভারতের ক্যান্সার এইড সোসাইটি কর্তৃক প্রবর্তিত এ সম্মাননা দক্ষিণ এশিয়ান ৮টি দেশের মধ্যে একজনকে প্রদান করা হয়। বিরল এ সম্মাননা আবু ধাবীর যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন সার্জন জেনারেল এর নামাঙ্কৃত ‘লুথার জে টেরি এওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রদান করা হয়। সার্কভূক্ত সবগুলো দেশের মধ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণে একমাত্র ব্যক্তি হিসাবে সাইফুদ্দিন আহমেদকে নির্বাচিত করা হয়, যা বাংলাদেশের তামাক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ এক অর্জন।
ইতোপূর্বে সাইফুদ্দিন আহমেদ ২০০৬ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত ‘ওয়াল্ড নো টোব্যাকো ডে এওয়ার্ড ২০০৬’ লাভ করেন। এছাড়া তাঁর প্রতিষ্ঠিত স্বেচ্ছাসেবী নাগরিক সংগঠন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট ২০০১ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একই সম্মাননা অর্জন করে। বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর কার্যক্রম সমগ্র পৃথিবীতে বেসরকারি/স্বেচ্ছাসেবী পর্যায়ের তামাক বিরোধী কার্যক্রমে একটি মডেল হিসাবে পরিগণিত। বিশ্বব্যাংক ও রিচার্স ফর ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো কন্ট্রোল (রিটস/আরআইটিসি) এর ২০০৩ সালে প্রকাশিত ‘টোব্যাকো কন্ট্রোল পলিসি: স্ট্রাটেজি, সাকসেস ও সেটব্যাকস” শিরোনামের যৌথ প্রকাশনায় বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের সামাজিক আন্দোলনকে অন্যান্য দেশের জন্য নমুনা হিসাবে উপস্থাপন করে।
তামাক নিয়ন্ত্রণে অন্যান্য গবেষকদের সঙ্গে তাঁর যৌথ গবেষণা নিবন্ধ বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত ও সম্মেলনের প্রকাশনায় অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২০০০ সালে পরিচালিত ‘তামাক ও দরিদ্রতা’ (হাংরি ফর টোব্যাকো) সমগ্র পৃথিবীতে একটি আলোচিত গবেষণা, যা ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল ‘টোব্যাকো কন্ট্রোল’ এ প্রকাশিত হয়। এ গবেষণার উপর ভিত্তি করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০০৪ সালের বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস এর প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছিল। এছাড়া ২০০৯ সালে ‘টোব্যাকো এন্ড পোভার্টি’ নামে অপর একটি গবেষণা প্রতিবেদন একই জার্নালে প্রকাশিত হয়েছিল।
সাইফুদ্দিন আহমেদ ১৯৯৯ সাল থেকে বৈশ্বিক তামাক নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন সম্মেলনে বাংলাদেশের বেসরকারি পর্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। যথা: ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রতি ৩ বছর পরপর অনুষ্ঠিত ৫ম থেকে ১০ম এশিয়া-প্যাসিফিক কনফারেন্স অন টোব্যাকো অর হেলথ (এপ্যাক্ট), ২০০০ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত প্রতি ৩ বছর পরপর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত ১১তম থেকে ১৫তমওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন টোব্যাকো অর হেলথ (ডব্লিউসিটিওএইচ), আন্তর্জাতিক তামাক নিয়ন্ত্রণ চুক্তি এফসিটিসি বিষয়ক সম্মেলন ইন্টারগভর্ণমেন্টাল নেগোশিয়েন বডি (আইএনবি) ও কনফারেন্স অব পার্টি (সিওপি) ইত্যাদি সম্মেলনে অতিথি প্রতিনিধি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে বিভিন্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে, ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার কনগ্রেস, ওয়ার্ল্ড লাং কনফারেন্স, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় ও বৈশ্বিক সম্মেলনে তিনি অতিথি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, ভিসা প্রাপ্তিতে বিলম্ব হওয়ায় সম্মাননা গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি সাইফুদ্দিন আহমেদ। তাঁর পক্ষে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা ও হেলথব্রিজ এর আঞ্চলিক পরিচালক দেবরা ইফরমসন এ সম্মাননা গ্রহণ করেন। আমেরিকান ক্যানাসার সোসাইটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. জন শেরিফিন ও সিনিয়র সহ-সভাপতি শেলি কাউয়েল এ সম্মাননা তুলে দেন। এ সময় ক্যান্সার এইড সোসাইটি-ইন্ডিয়ার মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পিযুশ গুপ্ত ও পরিচালক নেহা ত্রেপাতি উপস্থিত ছিলেন।
পেশাগত প্রয়োজনে তিনি গত ১৮ বছরে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, ব্রাজিল, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, নেদারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, নরওয়ে, দক্ষিণ আফ্রিকা, কেনিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, মায়ানমার, ভারত, নেপাল, শ্রীলংকা, ভুটান, মালদ্বীপ, লাওস, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ ৪০টির অধিক দেশে ভ্রমণ করেছেন।
ইতোপূর্বে সাইফুদ্দিন আহমেদ ২০০৬ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত ‘ওয়াল্ড নো টোব্যাকো ডে এওয়ার্ড ২০০৬’ লাভ করেন। এছাড়া তাঁর প্রতিষ্ঠিত স্বেচ্ছাসেবী নাগরিক সংগঠন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট ২০০১ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একই সম্মাননা অর্জন করে। বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর কার্যক্রম সমগ্র পৃথিবীতে বেসরকারি/স্বেচ্ছাসেবী পর্যায়ের তামাক বিরোধী কার্যক্রমে একটি মডেল হিসাবে পরিগণিত। বিশ্বব্যাংক ও রিচার্স ফর ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো কন্ট্রোল (রিটস/আরআইটিসি) এর ২০০৩ সালে প্রকাশিত ‘টোব্যাকো কন্ট্রোল পলিসি: স্ট্রাটেজি, সাকসেস ও সেটব্যাকস” শিরোনামের যৌথ প্রকাশনায় বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের সামাজিক আন্দোলনকে অন্যান্য দেশের জন্য নমুনা হিসাবে উপস্থাপন করে।
তামাক নিয়ন্ত্রণে অন্যান্য গবেষকদের সঙ্গে তাঁর যৌথ গবেষণা নিবন্ধ বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত ও সম্মেলনের প্রকাশনায় অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২০০০ সালে পরিচালিত ‘তামাক ও দরিদ্রতা’ (হাংরি ফর টোব্যাকো) সমগ্র পৃথিবীতে একটি আলোচিত গবেষণা, যা ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল ‘টোব্যাকো কন্ট্রোল’ এ প্রকাশিত হয়। এ গবেষণার উপর ভিত্তি করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০০৪ সালের বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস এর প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছিল। এছাড়া ২০০৯ সালে ‘টোব্যাকো এন্ড পোভার্টি’ নামে অপর একটি গবেষণা প্রতিবেদন একই জার্নালে প্রকাশিত হয়েছিল।
সাইফুদ্দিন আহমেদ ১৯৯৯ সাল থেকে বৈশ্বিক তামাক নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন সম্মেলনে বাংলাদেশের বেসরকারি পর্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। যথা: ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রতি ৩ বছর পরপর অনুষ্ঠিত ৫ম থেকে ১০ম এশিয়া-প্যাসিফিক কনফারেন্স অন টোব্যাকো অর হেলথ (এপ্যাক্ট), ২০০০ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত প্রতি ৩ বছর পরপর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত ১১তম থেকে ১৫তমওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন টোব্যাকো অর হেলথ (ডব্লিউসিটিওএইচ), আন্তর্জাতিক তামাক নিয়ন্ত্রণ চুক্তি এফসিটিসি বিষয়ক সম্মেলন ইন্টারগভর্ণমেন্টাল নেগোশিয়েন বডি (আইএনবি) ও কনফারেন্স অব পার্টি (সিওপি) ইত্যাদি সম্মেলনে অতিথি প্রতিনিধি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে বিভিন্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে, ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার কনগ্রেস, ওয়ার্ল্ড লাং কনফারেন্স, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় ও বৈশ্বিক সম্মেলনে তিনি অতিথি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন।
উল্লেখ্য, ভিসা প্রাপ্তিতে বিলম্ব হওয়ায় সম্মাননা গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি সাইফুদ্দিন আহমেদ। তাঁর পক্ষে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা ও হেলথব্রিজ এর আঞ্চলিক পরিচালক দেবরা ইফরমসন এ সম্মাননা গ্রহণ করেন। আমেরিকান ক্যানাসার সোসাইটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. জন শেরিফিন ও সিনিয়র সহ-সভাপতি শেলি কাউয়েল এ সম্মাননা তুলে দেন। এ সময় ক্যান্সার এইড সোসাইটি-ইন্ডিয়ার মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পিযুশ গুপ্ত ও পরিচালক নেহা ত্রেপাতি উপস্থিত ছিলেন।
পেশাগত প্রয়োজনে তিনি গত ১৮ বছরে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, ব্রাজিল, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, নেদারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, নরওয়ে, দক্ষিণ আফ্রিকা, কেনিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, মায়ানমার, ভারত, নেপাল, শ্রীলংকা, ভুটান, মালদ্বীপ, লাওস, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ ৪০টির অধিক দেশে ভ্রমণ করেছেন।
Monday, March 16, 2015
বহুল প্রত্যাশিত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের বিধিমালা পাসে অভিনন্দন
বহুল
প্রত্যাশিত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের অধীন বিধিমালা পাস হয়েছে। ধূমপান ও
তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ (সংশোধিত ২৯ এপ্রিল ২০১৩) এর
অধীনে এই বিধিমালা পাস করায় সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ তামাক
বিরোধী জোট। আজ সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক অবস্থান কর্মসূচির
মাধ্যমে অভিনন্দন জানানো হয়।
প্রত্যাশা
মাদক বিরোধী সংগঠন এর জেনারেল সেক্রেটারি হেলাল আহমেদ-এর সভাপতিত্বে
জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সংগঠন দি ইউনিয়ন-এর কারিগরি পরামর্শক
এডভোকেট সৈয়দ মাহবুবুল আলম, মানবিক এর উপদেষ্টা রফিকুল ইসলাম মিলন, নিরাপদ
ডেভলেপমেন্ট ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান ইবনুল সাইদ রানা, জালালাবাদ ফাউন্ডেশন
এর নির্বাহী প্রধান আনাম আহমেদ, নাটাব এর কর্মসূচি ব্যবস্থাপক এ কে এম
খলিল উল্লাহ, টোব্যাকো কন্ট্রোল রিসার্চ সেল (টিসিআরসি) এর সদস্য সচিব ও
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক মো. বজলুর রহমান,
ডাব্লিউবিবি ট্রাস্টের সমন্বয়কারী আমিনুল ইসলাম সুজন, একলাব এর সমন্বয়কারী
মো. মাকছুদউল্লাহ প্রমুখ। অবস্থান কর্মসূচি পরিচালনা করেন ডাব্লিউবিবি
ট্রাস্ট এর প্রকল্প কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান লিটু।
তামাক
নিয়ন্ত্রণ আইনের বিধিমালা পাস করায় হেলাল আহমেদ সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে
বলেন, এখন তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।
রফিকুল ইসলাম মিলন বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘণের দায়ে কোম্পানিগুলোকে
শাস্তির আওতায় আনতে হবে। ইবনুল সাঈদ রানা বলেন, মানুষ যেন আইন সম্পর্কে
জানতে পারে, সেজন্য আইনের কার্যকর প্রচারের জন্য গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসতে
হবে।
এডভোকেট
সৈয়দ মাহবুবুল আলম বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণে বর্তমান সরকার রাজনৈতিকভাবে
অঙ্গীকারাবদ্ধ। তার প্রতিফলন হিসাবে বিধিমালা পাস হয়েছে। এখন তামাক
নিয়ন্ত্রণ আইনের কার্যকর বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারের অঙ্গীকারকে তুলে ধরতে
হবে। পাশাপাশি আগামী বছরের মধ্যে যাতে তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে সতর্কবাণী
৯০ শতাংশ করা যায় সেই লক্ষ্যে এখন হতে উদ্যোগ নিতে হবে।
বিধিমালাটি
পাস হওয়ার মাধ্যমে তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ স্বাস্থ্যসতর্কবানী
প্রদানের সময়সীমা নিশ্চিত হল। এছাড়াও বিধিমালায় কর্তৃত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার
পরিধি বৃদ্ধি, পাবলিক প্লেস ও পরিবহন ধূমপানমুক্ত করার লক্ষ্যে করনীয়
ইত্যাদি বিষয়ে দিক নির্দেশনা রয়েছে। তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ
সতর্কবাণী প্রদানের বিষয়টি নিয়ে তামাক কোম্পানিগুলোর অপতৎপরচার কারণে
দীর্ঘদিন বিধিমালাটি ঝুলে ছিল। দক্ষিন এশিয়ার অনেক দেশ ৯০ শতাংশ ছবিসহ
স্বাস্থ্য সতর্কবাণী প্রদান করলেও, বাংলাদেশ এখনো ৫০% স্বাস্থ্য সতর্কবানী
প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি।
তামাক
নিয়ন্ত্রণ আইনের বিধিমালা পাসে অভিনন্দন জানিয়ে প্রত্যাশা মাদক বিরোধী
সংগঠন, মানবিক, জাতীয় যক্ষা নিরোধ সমিতি (নাটাব), নিরাপদ ডেভলেপমেন্ট
ফাউন্ডেশন, একলাব, ইকো সোসাইটি, জালালাবাদ ফাউন্ডেশন, অরুণোদয়ের তরুণ দল,
আঁচল ট্রাস্ট, স্পন্দন, মাধবিকা, বিসিএইচআরডি, মাস্তুল ফাউন্ডেশন, হিমু
পরিবহন, ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট, বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট যৌথভাবে আজ সকাল
১১.০০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে।
Tuesday, February 25, 2014
Mobile Court Fined and arrested for tobacco control law violation
Mobile Court in Dhanmondi, Dhaka, Bangladesh
Fined and arrested for tobacco control law violation
Add caption |
![]() |
Add caption |
Add caption |
![]() |
Add caption |
![]() |
Add caption |
Two shops in Dhanmondi were fined a total of 65,000 taka today for violating the tobacco control law by displaying cigarette ads. The manager of one shop was arrested due to his inability to pay the fine. All the advertising and promotional materials were removed from the shops and destroyed. The executive magistrate of Deputy Commissioner (DC) office of Dhaka, Md. Shawakat Ali runs this mobile court.
Zarurirah Shop on Satmasjid Road was fined 50,000 taka for violating the tobacco control law by displaying various ads for Marlboro cigarettes. The manager of Zarurirah Shop was arrested for two months or until he pays the fine. Later on, manager is released after provide fined amount to the government treasury.
In addition, Dynamic Food Corner at Dhanmondi Lake was fined 15,000 taka for displaying cigarette promotional material.
During mobile court operation, Nazmul Hossain Khan, Inspector of Narcotics Department of Dhanmondi area, Shamul Haque and Matiur Rahman, Sub Inspector of Dhanmondi Police Station, Syeda Anonna Rahman, National Advocacy Officer of Work for a Better Bangladesh (WBB) Trust and Mir Abdur Razzak, Executive Director of Social Advancement Forum (SAF) were present.
Subscribe to:
Posts (Atom)