Tuesday, March 24, 2015

তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ৯০% ছবিসহ স্বাস্থ্য সতর্কবানী দেখতে চাই

ধূমপান তামাকজাতদ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন (সংশোধিত ২৯ এপ্রিল ২০১৩ ) এর অধীনে বিধিমাল পাস হয়েছে। এ জন্য এ আইনে সংশ্লিস্ট সকলকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন ও বিধিমালা বাস্তবায়নে সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ৯০% ছবিসহ স্বাস্থ্যসতর্কবানী দেখতে চাই দাবিতে ২৪ মার্চ সকাল ১০টায় নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এবং ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট যৌথভাবে জাতীয় প্রেস কাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচীর আয়োজন করে।
 
তামাক কোম্পানীগুলোর ভ্রান্ত প্রচারনার কারণে প্রায় ২ বছর বিলম্বের পর পাশ হয়েছে বহুল প্রত্যাশিত ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ সংশোধনীর পরবর্তী বিধিমালাটি। বিধিমালায় ছবিসহ সতর্কবানী প্রদানে তামাক কোম্পানীগুলোকে অনেক বেশী (১২ মাস) সময় প্রদান করা হয়েছে। যাহা এই আইন বাস্তবায়নের জন্য গড়িমসি করার পায়তারা মাত্র। মৃত্যুঘাতী তামাক কোম্পানিগুলোর নানা অপতৎপরতার কারনেই এ বিলম্ব। অনুষ্ঠানে সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে আইন অনুসারে সকর্তবানী নিশ্চিতের দাবী জানানো হয়। আলোচনায় যে সকল দাবি উত্থাপন হয়েছে তার মধ্যে-
১। সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ সতর্কবাণী প্রদান করতে হবে।
২। সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে মূল প্রদর্শনীর তলের ৯০% জুড়ে তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট তি সম্পর্কে রঙ্গিন ছবি ও লেখা সম্বলিত স্বাস্থ্য সতর্কবাণী প্রদান করতে হবে।

বক্তারা বলেন বিশ্বব্যাপি প্রমানিত যে তামাকের তিকর বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, তামাকজাত দ্রব্যের ব্যবহার কমিয়ে আনাসহ তামাকজনিত মৃত্যু কমাতে ছবিসহ সতর্কবাণী সর্বাধিক কার্যকর। বিশ্বে তামাক নিয়ন্তণে আমাদের সুনাম ধরে রাখতে এখনই সকল তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ৯০% ছবিসহ স্বাস্থ্য সকর্তবাণী প্রদানের উদ্যোগ নিতে হবে। যাহা বিদ্যমান আইন অনুসারেই সম্ভব। মানুষের কল্যানে অবশ্যই এ ধরনের উদ্যোগ স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় সহ সংশ্লিষ্ট সকলে গ্রহন করবেন বলে বক্তারা অভিমত পোষন করেন।

নিরাপদ ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এ্যাডভোকেট সুলতান মাহমুদ বান্না‘র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন এনডিএফ এর চেয়ারম্যান ইবনুল সাঈদ রানা, ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর ন্যাশনাল এ্যাডভোকেসি অফিসার সৈয়দা অনন্যা রহমান, গ্রীন মাইন্ড সোসাইটির নির্বাহী আমির হাসান, আর্থ ফোরাম এর আমিনা ইয়াসমিন ইতি, ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর সহকারী কর্মকর্তা শারমিন আক্তার, এসইএল ভলান্টিয়ার্স এর জাকির হোসেন, তাবাস্সুম, সালমা আক্তার, সানবিন, উচ্ছাস সহ অনেকে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন শুভ কর্মকার, এ্যাডভোকেসী অফিসার ডব্লিউবিবি ট্রাস্ট। 

Monday, March 23, 2015

বিজ্ঞাপন সরিয়ে তামাক বিরোধী সতর্কবানী স্থাপন করল দোকানীরা


দোকানীরা বিজ্ঞাপন সরিয়ে দিয়ে তামাক বিরোধী সতর্কবাণী স্থাপন করার মাধ্যমে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন পালণের অঙ্গীকার করে। বিদ্যমান তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপনের বিধান সম্পর্কে ব্যবসায়ী ও সাধারণ জনগনের মাঝে স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষে আজ ২৩ মার্চ ২০১৫ সকাল ১১টায় ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ (ডাব্লিউবিবি) ট্রাস্ট এবং ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি- টোবাকো কন্ট্রোল রিসার্স সেল (টিসিআরসি) এর উদ্যোগে এবং অন্যান্য তামাক বিরোধী সংগঠনের সহযোগিতায় গ্রীন রোড মোড়ে একটি অবস্থান কর্মসূচিরআয়োজন করা হয়। অবস্থান কর্মসূচি শেষে গ্রীন রোড মোড় থেকে বসুন্ধরা সিটি মার্কেটের সম্মুখ পর্যন্ত রাস্তার দু-পাশে দোকান মালিকদের মাঝে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হয়। এ প্রচারণা কার্যক্রমে উদ্ভুদ্ধ হয়ে ১৮ টি দোকানের মালিক স্ব-ইচ্ছায় সিগারেটের বিজ্ঞাপন অপসারণ করেন। এ কার্যক্রমে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও সাধারণ পথচারীরাও স্বতঃস্ফুর্তভাবে সমর্থন করেন।

কর্মসূচী চলাকালীন দি ইউনিয়নের প্রতিনিধি এ্যাডভোকেট সৈয়দ মাহবুবুল আলম বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে সকলধরণের তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ হওয়া স্বত্বেও কোম্পানিগুলো নানাভাবে আইনভঙ্গ করে বিজ্ঞাপন প্রচার করে আসছে। বর্তমান সময়ে বিক্রয়স্থলে বিজ্ঞাপন সিগারেটের প্রচারণার ক্ষেত্রে বড় একটি কৌশল। সরকার বিভিন্ন সময়ে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এ সকল বিজ্ঞাপন অপসারণ করলেও, কোম্পানিগুলো দোকানীদের নানাভাবে প্রলুব্ধ করে বিক্রয়স্থলে বিজ্ঞাপন প্রদান  করছে।

ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর ন্যাশনাল এডভোকেসী অফিসার সৈয়দা অনন্যা রহমান, বলেন, কোম্পানী কর্তৃক প্রচারিত তামাকজাত দ্রব্যের অবৈধ বিজ্ঞাপন তরুণ প্রজন্মকে ধূমপানে উৎসাহিত করছে। ধূমপানের নেশায় তরুণ প্রজন্ম ক্রমশ বিপথগামী হচ্ছে। আইন অনুযায়ী তামাকজাত দ্রব্যের এসব অবৈধ বিজ্ঞাপন প্রচার দন্ডনীয় অপরাধ। আইনে অনুসারে তামাকজাতদ্রব্যের বিজ্ঞাপন প্রচারণা এবং পৃষ্ঠপোষকতা নিষিদ্ধ। আইন অমান্যে জরিমানা ১ লক্ষ টাকা এবং অনাদায়ে অনুর্ধ্ব তিনমাস বিনাশ্রম কারাদন্ডর বিধান রয়েছে।

কর্মসূচীতে আরো উপস্থিত ছিলেন টিসিআরসি’র গবেষণা কর্মকর্তা মহিউদ্দিন আলমগীর, ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট-র সিনিয়র প্রকল্প কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান লিটু, গ্রীন ভয়েসের প্রতিনিধি হীরণ সরকার প্রমুখ।

কর্মসূচীতে বক্তারা বলেন, পরোক্ষ ধূমপানের কারনে প্রতিনিয়ত নারী শিশুসহ অধূমপায়ী জনগোষ্ঠী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তারা ক্যান্সার, হৃদরোগ, ষ্ট্রোকসহ নানা মরণব্যাধীতে আক্রান্ত হচ্ছে। বক্তারা আরও বলেন, বিড়ি-সিগারেটের ধোঁয়ায় ৭০০০ এর বেশি ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ রয়েছে। যা ধূমপায়ীকে ক্রমশ মৃত্যু মুখে পতিত করছে। এসব রাসায়নিক পদার্থের ক্ষতিকর দিকগুলো তুলে ধরে তামাক বিরোধী সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা, উক্ত কর্মসূচীতে দোকানী ও জনগণের মাঝে অবৈধ বিজ্ঞাপন বন্ধের দাবীতে জনসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করেন।

Saturday, March 21, 2015

তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননা পেলেন সাইফুদ্দিন আহমেদ

বৈশ্বিক তামাক নিয়ন্ত্রণে সক্রিয় অবদান এর স্বীকৃতি হিসাবে তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর সমন্বয়কারী সাইফুদ্দিন আহমেদ। আবু ধাবীতে চলমান (১৭-২১ মার্চ) ১৬তম তামাক অথবা বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে এ সম্মাননা প্রদান করা হয়। ভারতের ক্যান্সার এইড সোসাইটি কর্তৃক প্রবর্তিত এ সম্মাননা দক্ষিণ এশিয়ান ৮টি দেশের মধ্যে একজনকে প্রদান করা হয়। বিরল এ সম্মাননা আবু ধাবীর যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক্তন সার্জন জেনারেল এর নামাঙ্কৃত ‘লুথার জে টেরি এওয়ার্ড’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রদান করা হয়।  সার্কভূক্ত সবগুলো দেশের মধ্যে তামাক নিয়ন্ত্রণে একমাত্র ব্যক্তি হিসাবে সাইফুদ্দিন আহমেদকে নির্বাচিত করা হয়, যা বাংলাদেশের তামাক নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ এক অর্জন।

ইতোপূর্বে সাইফুদ্দিন আহমেদ ২০০৬ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত ‘ওয়াল্ড নো টোব্যাকো ডে এওয়ার্ড ২০০৬’ লাভ করেন। এছাড়া তাঁর প্রতিষ্ঠিত স্বেচ্ছাসেবী নাগরিক সংগঠন বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট ২০০১ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার একই সম্মাননা অর্জন করে। বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর কার্যক্রম সমগ্র পৃথিবীতে বেসরকারি/স্বেচ্ছাসেবী পর্যায়ের তামাক বিরোধী কার্যক্রমে একটি মডেল হিসাবে পরিগণিত। বিশ্বব্যাংক ও রিচার্স ফর ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো কন্ট্রোল (রিটস/আরআইটিসি) এর ২০০৩ সালে প্রকাশিত ‘টোব্যাকো কন্ট্রোল পলিসি: স্ট্রাটেজি, সাকসেস ও সেটব্যাকস” শিরোনামের যৌথ প্রকাশনায় বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের সামাজিক আন্দোলনকে অন্যান্য দেশের জন্য নমুনা হিসাবে উপস্থাপন করে।

তামাক নিয়ন্ত্রণে অন্যান্য গবেষকদের সঙ্গে তাঁর যৌথ গবেষণা নিবন্ধ বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত ও সম্মেলনের প্রকাশনায় অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২০০০ সালে পরিচালিত ‘তামাক ও দরিদ্রতা’ (হাংরি ফর টোব্যাকো) সমগ্র পৃথিবীতে একটি আলোচিত গবেষণা, যা ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল ‘টোব্যাকো কন্ট্রোল’ এ প্রকাশিত হয়। এ গবেষণার উপর ভিত্তি করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ২০০৪ সালের বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস এর প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছিল। এছাড়া ২০০৯ সালে ‘টোব্যাকো এন্ড পোভার্টি’ নামে অপর একটি গবেষণা প্রতিবেদন একই জার্নালে প্রকাশিত হয়েছিল। 

সাইফুদ্দিন আহমেদ ১৯৯৯ সাল থেকে বৈশ্বিক তামাক নিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন সম্মেলনে বাংলাদেশের বেসরকারি পর্যায়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন। যথা: ১৯৯৮ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত প্রতি ৩ বছর পরপর অনুষ্ঠিত ৫ম থেকে ১০ম এশিয়া-প্যাসিফিক কনফারেন্স অন টোব্যাকো অর হেলথ (এপ্যাক্ট), ২০০০ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত প্রতি ৩ বছর পরপর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত ১১তম থেকে ১৫তমওয়ার্ল্ড কনফারেন্স অন টোব্যাকো অর হেলথ (ডব্লিউসিটিওএইচ), আন্তর্জাতিক তামাক নিয়ন্ত্রণ চুক্তি এফসিটিসি বিষয়ক সম্মেলন ইন্টারগভর্ণমেন্টাল নেগোশিয়েন বডি (আইএনবি) ও কনফারেন্স অব পার্টি (সিওপি) ইত্যাদি সম্মেলনে অতিথি প্রতিনিধি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে বিভিন্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সম্মেলনে, ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার কনগ্রেস, ওয়ার্ল্ড লাং কনফারেন্স, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিভিন্ন আঞ্চলিক, মহাদেশীয় ও বৈশ্বিক সম্মেলনে তিনি অতিথি হিসাবে অংশগ্রহণ করেন।

উল্লেখ্য, ভিসা প্রাপ্তিতে বিলম্ব হওয়ায় সম্মাননা গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হতে পারেননি সাইফুদ্দিন আহমেদ। তাঁর পক্ষে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট এর আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা ও হেলথব্রিজ এর আঞ্চলিক পরিচালক দেবরা ইফরমসন এ সম্মাননা গ্রহণ করেন। আমেরিকান ক্যানাসার সোসাইটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. জন শেরিফিন ও সিনিয়র সহ-সভাপতি শেলি কাউয়েল এ সম্মাননা তুলে দেন। এ সময় ক্যান্সার এইড সোসাইটি-ইন্ডিয়ার মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পিযুশ গুপ্ত ও পরিচালক নেহা ত্রেপাতি উপস্থিত ছিলেন।

পেশাগত প্রয়োজনে তিনি গত ১৮ বছরে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, মেক্সিকো, উরুগুয়ে, ব্রাজিল, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, সুইজারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, নেদারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, জার্মানি, নরওয়ে, দক্ষিণ আফ্রিকা, কেনিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, মায়ানমার, ভারত, নেপাল, শ্রীলংকা, ভুটান, মালদ্বীপ, লাওস, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, তাইওয়ান, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ ৪০টির অধিক দেশে ভ্রমণ করেছেন।

Friday, March 20, 2015

Saifuddin Ahmed is awarded for SAARC Award on Tobcco Control


Saifuddin Ahmed, coordinator of The Bangladesh Anti Tobacco Alliance (BATA, Bangladesh Tamak Birodhi Jote) is awarded for "Tobacco Control Award for Excellence and Leadership in SAARC Countries". This award is handed-over in the ongoing (17th to 21st March 2015) 16th World Conference on Tobacco or Health (WCTOH) at Abu Dhabi yesterday evening during Luther J Terry award ceremony hosted by the American Cancer Society. Tobacco control award for the SAARC countries provided by Cancer Aid Society India. Saifuddin Ahmed is the only tobacco control leader among all SAARC countries for SAARC leadership and excellence.

However, he received many other prestigious awards/scholarships including ‘World No Tobacco Day Award 2006’ and BATA also received award ‘World No Tobacco Day Award 2001’ by World Health Organization (WHO). BATA also considered as model civil society movement against tobacco throughout the world and it is documented joint publication by the The World Bank and Research for International Tobacco Control (RITC). The story titled “Building Momentum for Tobacco Control: The Case of Bangladesh” and book titled Tobacco Control Policy: Strategies, Successes & Setbacks.

Saifuddin Ahmed is involved couple of research on tobacco control perspective. His research articles and abstracts were published peer reviewed journal and various international conferences publication. One of most reputed research on tobacco control, “Hungry for Tobacco: An analysis of the economic impact of tobacco consumption on the poor in Bangladesh is published in ‘Tobacco Control’ in 2001; it is an international peer-reviewed journal for health professionals and others in tobacco control. To consider this research, World Health Organization (WHO) selected theme (tobacco and poverty: a vicious circle) for World No Tobacco Day 2004. His another joint research “Gainfully Employed? an inquiry into Bidi-dependent livelihood in Bangladesh is published in ‘Tobacco Control’ in 2011. He is author/co-author of about 15 publications and editor/co-editor of other 20 publications on tobacco control.


Mr. Saifuddin Ahmed is represented civil society to the various conferences and events on global tobacco control since 1998. He attended 5 of Asia-Pacific Conference on Tobacco or Health (APACT), held every 3 years from 2001 to 2013 (from 6th to 10th) and 5 of World Conference on Tobacco or Health (WCTOH) held every 3 years from 2000 to 2012 (11th to 15th). He represented to the Inter-governmental Negotiating Body (INB) and Conference of the Party (COP) of the Framework Convention on Tobacco Control (FCTC). However, he also attended couple of World Health Assembly (WHA), World Lung Conference (WLC) and World Cancer Congress (WCC) with his presentations.

It needs to mention that, due to delay of visa process, Saifuddin Ahmed is not able to joint award reciving event at Abu Dhabi. On-be-half of Saifuddin Ahmed, Ms. Debra Efromson, the international advisor of BATA recived this award from Dr. John Seffrin, CEO of the American Cancer Society and Ms. Sally Cowal, Senior Vice President Global Program, American Cancer Society. Neha Tripathi Director of Cancer Aid Society India was present during this event.

Due to his professional career on last 18 years on global tobacco control, he traveled more than 40 countries including Australia, Brazil, Bhutan, Canada, China, Denmark, Finland, France, Germany, Hongkong, Hungary, India, Indonesia, Japan, Laos, Kenya, Myanmar, Maldwip, Malaysia, Mexico, Netherlands, Norway, Philippine, South Africa, South Korea, SriLanka, Singapore, Thailand, Taiwan, Uruguay, UAE, UK and USA.

সাইফুদ্দিন আহমেদ তামাক বিরোধী র্সাক সম্মাননা লাভ


সবুজপাতা
সাইফুদ্দনি আহমদেরে তামাক বরিোধী র্সাক সম্মাননা লাভ

বাংলামেইল২৪.কম
সাইফুদ্দনি আহমদেরে তামাক বরিোধী র্সাক সম্মাননা লাভ 

আগ্রি নিউজ
সাইফুদ্দনি আহমদেরে তামাক বরিোধী র্সাক সম্মাননা লাভ
তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননা পেলেন সাইফুদ্দিন আহমেদ

তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননা পেলেন সাইফুদ্দিন আহমেদ
 কৃষিখবর
তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননা পেলেন সাইফুদ্দিন আহমেদ
তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননা পেলেন সাইফুদ্দিন
তামাক বিরোধী সার্ক সম্মাননা পেলেন সাইফুদ্দিন আহমেদ
 দ্যা রিপোর্ট২৪.কম
সাইফুদ্দনি আহমদেরে তামাক বিরোধী র্সাক সম্মাননা লাভ
 
হলিডে টাইমস২৪.কম
সাইফুদ্দনি আহমদেরে তামাক বিরোধী র্সাক সম্মাননা লাভ

গ্রীণ ম্যাগাজিন
সাইফুদ্দনি আহমদেরে তামাক বিরোধী র্সাক সম্মাননা লাভ

নিউজ পেইজ২৪.কম
সাইফুদ্দনি আহমদেরে তামাক বিরোধী র্সাক সম্মাননা লাভ

দৈনিক জনতা
সাইফুদ্দনি আহমেদ তামাক বিরোধী র্সাক সম্মাননা লাভ

এসবিডি নিউজ.কম
সাইফুদ্দনি আহমেদ তামাক বিরোধী র্সাক সম্মাননা লাভ

 সকালের চট্টগ্রাম
সাইফুদ্দিন আহমেদ তামাক বিরোধী র্সাক সম্মাননা লাভ

Monday, March 16, 2015

বহুল প্রত্যাশিত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের বিধিমালা পাসে অভিনন্দন


বহুল প্রত্যাশিত তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের অধীন বিধিমালা পাস হয়েছে। ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০০৫ (সংশোধিত ২৯ এপ্রিল ২০১৩) এর অধীনে এই বিধিমালা পাস করায় সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট। আজ সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে অভিনন্দন জানানো হয়। 

প্রত্যাশা মাদক বিরোধী সংগঠন এর জেনারেল সেক্রেটারি হেলাল আহমেদ-এর সভাপতিত্বে জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে আন্তর্জাতিক সংগঠন দি ইউনিয়ন-এর কারিগরি পরামর্শক এডভোকেট সৈয়দ মাহবুবুল আলম, মানবিক এর উপদেষ্টা রফিকুল ইসলাম মিলন, নিরাপদ ডেভলেপমেন্ট ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান ইবনুল সাইদ রানা, জালালাবাদ ফাউন্ডেশন এর নির্বাহী প্রধান আনাম আহমেদ, নাটাব এর কর্মসূচি ব্যবস্থাপক এ কে এম খলিল উল্লাহ, টোব্যাকো কন্ট্রোল রিসার্চ সেল (টিসিআরসি) এর সদস্য সচিব ও ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক মো. বজলুর রহমান, ডাব্লিউবিবি ট্রাস্টের সমন্বয়কারী আমিনুল ইসলাম সুজন, একলাব এর সমন্বয়কারী মো. মাকছুদউল্লাহ প্রমুখ। অবস্থান কর্মসূচি পরিচালনা করেন ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট এর প্রকল্প কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান লিটু। 

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের বিধিমালা পাস করায় হেলাল আহমেদ সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এখন তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। রফিকুল ইসলাম মিলন বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘণের দায়ে কোম্পানিগুলোকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে। ইবনুল সাঈদ রানা বলেন, মানুষ যেন আইন সম্পর্কে জানতে পারে, সেজন্য আইনের কার্যকর প্রচারের জন্য গণমাধ্যমকে এগিয়ে আসতে হবে। 

এডভোকেট সৈয়দ মাহবুবুল আলম বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণে বর্তমান সরকার রাজনৈতিকভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ। তার প্রতিফলন হিসাবে বিধিমালা পাস হয়েছে। এখন তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের কার্যকর বাস্তবায়নের মাধ্যমে সরকারের অঙ্গীকারকে তুলে ধরতে হবে। পাশাপাশি আগামী বছরের মধ্যে যাতে তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে সতর্কবাণী ৯০ শতাংশ করা যায় সেই লক্ষ্যে এখন হতে উদ্যোগ নিতে হবে। 

বিধিমালাটি পাস হওয়ার মাধ্যমে তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ স্বাস্থ্যসতর্কবানী প্রদানের সময়সীমা নিশ্চিত হল। এছাড়াও বিধিমালায় কর্তৃত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার পরিধি বৃদ্ধি, পাবলিক প্লেস ও পরিবহন ধূমপানমুক্ত করার লক্ষ্যে করনীয় ইত্যাদি বিষয়ে দিক নির্দেশনা রয়েছে। তামাকজাত দ্রব্যের মোড়কে ছবিসহ সতর্কবাণী প্রদানের বিষয়টি নিয়ে তামাক কোম্পানিগুলোর অপতৎপরচার কারণে দীর্ঘদিন বিধিমালাটি ঝুলে ছিল। দক্ষিন এশিয়ার অনেক দেশ ৯০ শতাংশ ছবিসহ স্বাস্থ্য সতর্কবাণী প্রদান করলেও, বাংলাদেশ এখনো ৫০% স্বাস্থ্য সতর্কবানী প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি।   

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের বিধিমালা পাসে অভিনন্দন জানিয়ে প্রত্যাশা মাদক বিরোধী সংগঠন, মানবিক, জাতীয় যক্ষা নিরোধ সমিতি (নাটাব), নিরাপদ ডেভলেপমেন্ট ফাউন্ডেশন, একলাব, ইকো সোসাইটি, জালালাবাদ ফাউন্ডেশন, অরুণোদয়ের তরুণ দল, আঁচল ট্রাস্ট, স্পন্দন, মাধবিকা, বিসিএইচআরডি, মাস্তুল ফাউন্ডেশন, হিমু পরিবহন, ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট, বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট যৌথভাবে আজ সকাল ১১.০০ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে।